১৭ টি ঔষধি গাছের নাম ও তাদের উপকারিতা

 মানবদেহ এবং অন্যান্য পানি দেহের রোগ বালাই প্রতিরোধ বা প্রতিকার করার ক্ষেত্রে প্রাচীনকাল থেকে আজকের বিশেষ চিকিৎসা বিজ্ঞান উঠে আসে কিছু গাছের নাম। ওষুধে কাজগুলো সাধারণ গাছ

                                           

 কিছুটা আলাদা হয়। লিভার হিদরোগ, কিডনি পোস্ট জনিত রোগ সহ বর্তমানে প্রায় সব ধরনের জটিল রোগের চিকিৎসায় ব্যবহৃত হয়ে আসছে ওষুধি গাছ থেকে প্রাপ্ত উদাহরণ সমূহ।

akkপোস্ট সূচিপত্র: ১৭ টি ওষুধি গাছের নাম ও তাদের উপকারিতা 

১৭ টি ওষুধি গাছের নাম

১৭ টি ঔষূধি গাছের মধ্যে রয়েছে, এলোভেরা, চিরতা, আকন্দা, তুলসী, বাসক, থানকুনি, পুদিনা, লজ্জাবতি, তেলাকুচা, পাথরকুচি, কেস রাজ, হিরীতকি, বহেড়া, নিম নিশিন্দা অর্জুন, ফাল্গুনী, শেফালী ,মদিনা, র্ণলতা, গন্ধ ভাদাইল ইত্যাদি। এসব গাছে রয়েছে অনেক ধরনের ওষুধি গুণ।

 এইসব প্রভৃতি উদ্ভিদ মানুষ চিকিৎসার কাজে ব্যবহার করে আসছে । এসব উদ্ভিদ ব্যবহার করে আমরা ঘরে বসে চিকিৎসার করতে পারব। তাই এসব উদ্ভিদ আমাদের জীবনে অনেক প্রয়োজন রাখে।

প্রাচীন কাল থেকে আমাদের আশেপাশে থাকা অনেক গাছপালা উদ্ভিদ বা তরুলতা নানা ওষুধ দিয়ে কাজে মানুষজন ব্যবহার করে আসছে। বিশেষ করে আয়ুর্বেদিক ও ইউ নানী ওষুধের ক্ষেত্রে এসব গাছ গাছড়া ব্যাপক ব্যবহার রয়েছে।

বাংলাদেশের গবেষণায় বলেছে আমাদের আশেপাশে থাকা অনেক গাছের ওষুধিগুণ রয়েছে। গা মঞ্চের মানুষদের এগুলো প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে ব্যবহার করে এগুলো এখন তাদের গবেষণায় এগুলোর নানা গুনাগুন দেখতে পেয়েছেন। পৃথিবী জুড়ে ৫০ হাজারের উপরে এমন গাছ ও অধীর রয়েছে যা মানুষ নানা কাজে ওষুধ হিসেবে ব্যবহার করে।

আরো পড়ুন: দেশীয় নিম পাতা ব্যবহার করে 22 টি রোগের নিরাময় করার সহজ উপায়

আমরা মেডিসিনে বদলে আমরা গাছ গাছালি ব্যবহার করতে পারি। এতে করে আমাদের ক্ষতিকর দিক থেকে আমরা দূরে থাকবো। অনেক গাছ গাছালি দিয়ে আমাদের অনেক জটিল কঠিন রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। আয়ুর্বেদিক উপায়ে আমাদের অনেক ধরনের রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া যায়। এই গাছ ব্যবহার করার ফলে আমাদের শরীর স্বাস্থ্য ভালো থাকবে। এই কাজ ব্যবহার করার ফলে আমাদের অনেক জটিল রোগ থেকে মুক্তি পাওয়া সম্ভব। 

গাছগাছালি ব্যবহার করে উচ্চ রক্তচাপ ও লিভারের বিভিন্ন ওষুধের গাছ ব্যবহার করা হয়। গাছ আমাদের ডায়াবেটিস থেকে শুরু করে আরো জটিল রোগের নতুন করতে সাহায্য করে। এছাড়া গাছের পাতাও ফুল অনেক পুষ্টিকর। আমাদের ত্বক সুন্দর রাখতেও গাছের অপরিসীম ভূমিকা আছে। পড়ার সমস্যা থেকে আরো অনেক সমস্যা দূর করতে পারি কাজ গাছ গাছরা ব্যবহার করে।

 ১৭ টি ঔষধি গাছের পরিচিতি ও গুনাগুন 

১। অ্যালোভেরা 

ঘৃতকুমারী কিংবা অ্যালোভেরা অনেকে অনেক নামে ডাকল এটির নাম বেশ প্রচলিত এবং পরিচিত। ইংরেজিতে বলা হয় Aloe indica। অ্যালোভেরা দেখতে অনেকটা ক্যাকটাস বা ফনিমনসা গাছের মতো। দেখতে বেশ চমৎকার তার সৌন্দর্য বোধন এবং বিভিন্ন উপকারিতার কথা মাথায় রেখে গাম কিংবা শহরের বসতবাড়িতে মানুষ টবে করে অ্যালোভেরা লাগাচ্ছে। 

ভেষজ চিকিৎসা এটি ব্যাপক হারে ব্যবহৃত হয়। এর উপকারিতা এবং চাহিদার কথা ভেবে বাণিজ্যিকভাবে চাষ করা হয়। বাণিজ্যিকভাবে চার্জ হওয়ার কারণে বর্তমানে পৃথিবীর পায়ের সর্বোচ্চ অ্যালোভেরা বিস্তার রয়েছে। হজম শক্তি বাড়ানো পরিপাকতন্ত্রের কাজ ঠিক রাখা এবং কন্ঠকাঠিন্য দূর করনে আলোফেরার ব্যবহার প্রচারিত। 

এছাড়া অ্যালোভেরা ওজন ঠিক রাখতে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়াতে শরীরকে চাপমুক্ত রাখতে হার মাসি পেশির জোড়াব শক্তিশালী করতে এবং শরীরের  প্রদাহ কমাতে সাহায্য করে থাকে।

আরো পড়ুন: নরমাল ডেলিভারির জন্য কি কি ব্যায়াম ও খাবার খাওয়া উচিত

২। তুলসী 

তুলসী অর্থ যার তুলনা নেই। এ মনি একটি উপকারী গাছের নাম তুলসী। এটি সর্দি কাশি ঠান্ডা এসবের ক্ষেত্রে ওষুধি গুণাগুণ পাওয়ার জন্য সাধারণে গাছের পাতা রস ও বীজ ব্যবহার হয়। এছাড়া হেপাটাইসিস পাকস্থলী ও ক্যান্সার দাঁতের ক্ষয় দাঁতে ব্যথা কানের সংক্রমণ ও ব্যথা কোষ্ঠকাঠিন্য বাদ হাঁপানি ইত্যাদি প্রতিরোধে তুলসি গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। বিশেষ করে তুলসি এবং গোলমরিচের মিশন ম্যালেরিয়া রোগের প্রতি ষেধক হিসেবে কাজ করে।

৩। পুদিনা 

পুদিনার নানান ধরনের ঔষধি গুনাগুন থাকা শারীরিক বিভিন্ন জটিলতা নিরাময়ে প্রাচীনকাল থেকে এটি ব্যবহার হয়ে আসছে। এ কারণে এর বাণিজ্যিক প্রসারও ঊর্ধ্বমুখী। বিশেষ করে বদ হজম কমাতে দারুন ভূমিকা রাখে পুদিনা। সহজে ফাঁট ভেঙ্গে হজমে সহায়তা করে এবং মেদ কমাতে সহায়তা করে। 

পিওর সেল প্রবাহ নিয়ন্ত্রণে রাখে ও পিওর পাথর তৈরিতে বাধা প্রদান করে। পুদিনা আরেকটি বিশেষ গুণ হল এর মধ্যে থাকা মেহল মিউকাস কে পাতলা করে কফ পোশ মনে মনে সাহায্য করে সাহায্য করে। এগুলা ছাড়া পাকস্থলী ও প্রদাহ বুক ব্যথা চর্মরোগ ক্ষুদা মন্দা ইত্যাদি দূর করনে এবং এবং শরীরকে সতেজে রাখতে প্রতিকার ভূমিকা অনেক। 

৪। নিমের উপকারিতা 

চর্মের রোগের জন্য এটিকে বলা হয় মহা ঔষধ। নিয়ম মেনে এর ব্যবহারের রক্ত পরিষ্কার করে চর্মরোগ দূর করতে সহায়তা করে। এগুলোর পাশাপাশি শ্বাসকষ্ট বাতজ্বর একজিমা স্করারজির রাতকানা জোকিত ও লিভারের নানা জটিলতা ডায়াবেটিস তন্ত্র রোগ হৃদরোগ ইত্যাদি প্রশমনে ও দূর করনের নিম গাছের রয়েছে অত্যন্ত কার্যকারী ব্যবহার।

নিম গাছের পাতা রস করে খেলে আমাদের অনেক উপকার হয়ে থাকে। প্রতিদিন সকালে ঘুম থেকে উঠে নিমগাছের পাতার রস খেলে লিভারের সমস্যা দূর হয়। নিম গাছ একটি মহা ঔষধি গাছ। এটি গাছের পাতা ডাল কাঠ সবই ব্যবহার করা যায়।

৫। চিরতা গাছের উপকারিতা 

প্রাচীনকাল থেকে চিরতা ভারতবাসী গুরুত্বপূর্ণ হিসেবে ব্যবহৃত হয়ে আসছে। ভারতবর্ষের চিরতার আধুনিবাস। ভারতবর্ষ থেকে ১৮ ৩৯ সালের চিরতা ইউরোপে প্রবেশ করে প্রাচীন আয়ূকে ও সড়ক সংহিতার  এর উল্লেখ আছে। চিরতরে আয়ুর্বেদিক নাম কিরাত তিত্তা।

চিরতা চর্মরোগ জ্বর সরাতে এক ওস্তাদ গাছ। এছাড়া এইপাই টাইসিস ডায়াবেটিস ম্যালেরিয়া জ্বর অ্যাজমা প্রভৃতি কঠিন অসুখের চিকিৎসা ব্যবহার করা হয়। নিচের চিন্তা উল্লেখযোগ্য কিছু গুণ ও ব্যবহার সম্পর্কে বর্ণনা করা হলো: 

1. ওজন কমাতে সাহায্য করে বর্তমান ওজন কমানোর এক অন্যতম সমস্যা 

2. রক্ত শোধনক হিসেবে কাজ করে 

3. লিভারের সমস্যার উপকারিতায় কাজ করে 

4. কোষ্ঠকাঠিন্য উপকারিতায় কাজ করে 

5. ত্বকের রোগের কার্যকর ভূমিকা আছে

6. সুগার নিয়ন্ত্রণে কাজ করে

আরো পড়ুন: 

৬। তুলসী গাছের উপকারিতা

তুলসী পাতা উপকারী কথা পায় সবারই জানা। কিন্তু তুলসী পাতা খেলে কেন উপকারগুলো পাওয়া যায় সে কথা অনেকেরই অজানা। ওষুধ হিসাবে তুলসী পাতা ব্যবহার বেশ পুরনো। এ পাতায় আছে আন্টি ইনফ্লেমেন্টরি এলটি অক্সিডেন্ট উপাদান। এগুলো মারাত্মক সব রোগ যেমন ক্যান্সার ডায়াবেটিস হৃদরোগ ইত্যাদির বিরুদ্ধে লড়াই চালিয়ে যেতে পারে। জেনে নিন তুলসীপাতার উপকারিতা 

1. সর্দি কাশি কমিয়ে দেয় এটি খুব পরিচিত চিত্র যে ঠান্ডা লাগলে অর্থাৎ সর্দি কাশি হলে তুলসী পাতা খাওয়া হয় ওষুধ হিসাবে 

2.গলা ব্যথা দূর করে তুলসী পাতা 

3.ক্যান্সার প্রতিরোধ করে থাকে 

4.রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 

5.ওজন কমাতে সাহায্য করে 

6.ডায়াবেটিস দূরে রাখুন 

7.গর্ভাবস্থায় প্রয়োজন হয় তুলসী পাতা 

রক্তে সুগারের মাত্রা কমাতে প্রতিদিন খাওয়ার আগে তুলসী পাতা খাওয়ার অভ্যাস করুন নিয়মিত তুলসী পাতা খেলে রক্তের শতকরা মাত্রা কমাতে শুরু করে সেই সঙ্গে ইন্সুরেন্সের কর্মক্ষমতা বাড়ে হলে শরীরের সুগারের মাত্রা বেড়ে যাওয়ায় কোন আশঙ্কা থাকে না এছাড়া তুলসী থাকে এন্টিঅক্সিডেন্ট বা অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল প্রদানের শরীরের ভিতর থেকে নানা রকমের বিক্রিয়া পদার্থ বের করে আনতে সাহায্য করে।

৭। বাসক গাছের উপকারিতা 

বাসক পাতার নিঃশ্বাস রস বা সিরাপ তরন করে নিগমের সুবিধা পরে দেই বলে সর্দি কাশি এবং শ্বাসনালীর প্রদাহমূলক ব্যাধিতে বিশেষ উপকারী। তবে অধিক মাথায় খেলে বমি হয় অত্যন্ত বমির ভাব বা নসিয়া হয়। পানি জীবাণুমুক্ত করতে হাত পা ফুলে গেলে চামড়ার রং উজ্জ্বল করতে গিয়ে গাছে উপকারিত অনেক। যেসব রোগের জন্য কাজ করে বাসক

1. বাসক পাতার রসের সঙ্গে এক চামচ মধু বাচ্চাদের খাওয়াতে পারলে সর্দি কাশি থেকে অনেকটা আরাম পাওয়া যায় 

2. বাসক পাতার রস যদি আমরা গোসলের কিছুক্ষণ আগে মাথায় দিয়ে রাখি এবং তারপর ভালো করে মাথা ধুয়ে নেই তাহলে উকুন মরে যাবে 

3. ঠান্ডার কারণে বুকে কফ জমে থাকা এবং অতিরিক্ত কাশি হয় কফ যদি না উঠে তাহলেসে ক্ষেত্রে বাসক পাতার রস ১ চামচ মধুর সহ খেলে বুকে জমে থাকা খুব সহজে উঠে আসবে

4. আমাদের শরীরে ছোট ফোড়া অথবা ব্যথা দেখা দিলে যদি বাসক পাতা ভালো করে বেঁধে ফোড়ার উপর লাগানো যায় তাহলে ব্যথা কমে যায়।

5. বাসক পাতার রস বেটে যদি এক কাপ করে নিয়মিত খাওয়া যায় তাহলে জন্ডিস রোগ থেকে সহজে মুক্তি পাওয়া যায় 

৮। থানকুনি গাছের উপকারিতা 

থানকুনি অ্যান্টি ব্যাকটেরিয়াল বিশিষ্ট কারণে এটি পেট এবং মুদ্রণালীর সংক্রমণ দূর করতে সাহায্য করে। সেজন্য প্রথমে পরিষ্কার তাজা থানকুনি পাতা শেদ করুন। এরপর সে পানি একটি গ্লাসের ছেঁকে নিন এরপর তার সঙ্গে যোগ করুন মধু। পেটে আলসার এবং নতুন আলীর সমস্যা থেকে মুক্তি পেতে প্রতিদিন সকালেই পানিও পান করুন। 

থানকুনি গাছে গুনাগুন: 

1 এতে গাছে প্রচুর ভিটামিন সি তাই রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় 

2 মুখের ব্রণ দূর করে 

3 মুখে ঘা হলে নখ হতে উপকারি 

4 সর্দির জন্য উপকারী 

5 পেটের অসুখে থানকুনি ব্যবহার আছে 

6 আমসা ভালো করে থানকুনি গাছ

7 সাময়িকভাবে কাশি কমাতে সাহায্য করে থানকুনি 

8 গলা ব্যাথার জন্য উপকারী থানকুনি 

৯। লজ্জাবতী গাছের উপকারিতা  

যেমন কফ দূর করতে নাকো কান থেকে রক্ত পড়া বন্ধ করতে ডায়রিয়া যে কোন প্রদাহ জ্বালাপোড়া আলসার কষ্ট কিংবা জনি রোগ থেকে মুক্তি পেতে লজ্জাবতী গাছের ব্যবহার করা হয়। শ্বাসকষ্ট আলসার অস্ত্র বা পাইলস পেট ফাঁপা বদ হজম যে কোন ক্ষত সারাতেই গাছের রস ভীষণ কাজে দেয়।

১০। পাথরকুচি পাতার উপকারিতা 

চিকিৎসার ক্ষেত্রে যেসব ঔষধি গাছ প্রাচীনকাল থেকে ব্যবহার হয়ে আসছে তার মধ্যে পাথরকুচি অন্যতম। এটি দড়ে  থেকে ২ ফিট উঁচু হয়। পাতা মাংস বা মিশ্রোন আকৃতি অনেকটা ডিমের মতো পাথরকুচি পাতা মাটিতে ফেলে রাখলে অনার্সে চারা পাওয়া যায়। 

ভেষস চিকিৎসার মধ্যে এটি অন্যতম উপকারী। চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতে পাথরকুচি পাতা কিডনি রোগসহ বিভিন্ন রোগের বিশেষ উপকারে আসে। 

1. পাথরকুচি পাতা কিডনি বা গণগোস্তের পাথর অপসারণ করতে সাহায্য করে দিনে দুই থেকে তিনটি পাতা চিবি অথবা রস করে খান।

2. অনেক সময় দেখা যায় পেট ফুলে গেছে পোশাব আটকে আছে অর্ধ বায়ু সরছেনাসেক্ষেত্রে একটু চিনির সাথে একবার দুই চামচ পাথরকুচির পাতার রস গরম করে সে কি কাপ পানির সাথে মিশিয়ে খাওয়ালে পেট ফাঁপা কমে যাবে 

3. সর্দি জনিত কারণে শরীরে নানান স্থানে ফুফা দেখা দেয় যাকে মেয়ে বলা হয় এক্ষেত্রে পাথরকুচির পাতার রস এক চামচ করে সকালে বিকালের সপ্তাহে খেলে উপকার পাওয়া যায় 

4. পিয়ন জনিত ব্যথার রক্তক্ষরণ হলে দুবেলা এক চামচ পাথরকুচির পাতার রস দুদিন খাওয়ালে সেরে যাবে 

5 পাথরকুচি পাতা প্রচুর পরিমাণে পানি থাকে যা ত্বকের জন্য খুবই উপকারী সাথে সাথে এর মধ্যে জ্বালাপোড়া কমানোর ক্ষমতা থাকে যারা ত্বক সম্বন্ধে সচেতন তারা পাথরকুচি পাতা বেটে ত্বকে লাগালে পারেন বর্ণ ফস্কিরি জাতীয় সমস্যা দূর হয়ে যাবে।

আরো পড়ুন: ঘরে বসে মুখে কালো দাগ ও চুল পরা সমস্যা দূর করুন অ্যালোভেরা দিয়ে

লেখকের শেষ কথা 

আমরা জানি না এমন অনেক ওষুধই কাজ আছে যা আমাদের জন্য খুবই উপকারী। এসব গাছ এমনই উপকারী যা খেলে আমার যা খুব দ্রুত সুস্থ হতে পারব। এসব গাছ আমাদের শরীরের কোন ক্ষতি করে থাকে না তবে চিকিৎসিতের পরামর্শ নিয়ে খাওয়াটা ভালো। তাই আমরা সবসময় চেষ্টা করব চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে খাওয়ার।




এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url