রাসেল ভাইপার সাপের দংশন থেকে বাঁচার উপায়, এবং যে ১০ টি কাজ করণীয়

  রাসেল ভাইপার হাতে ধর্ষণের হাত নাড়াচাড়া করা যাবে না আয়না ছাড়া এ মাংসপেশির সংকচরণের ফলে বিশদ রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে তা হতে পারে। আক্রমণ স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দিয়ে আলতোভাবে মুছতে হবে। 


ভয়ংকর বিষধর সাপ রাসেল ভাইপার চন্দ্রবোড়া  বোরা বা উলুবড়া দক্ষ ছাত্র হওয়ার নদীর স্রোতে ও বন্যার পানিতে দেশে বিভিন্ন এলাকায় বিস্তৃত হয়েছে। তাই সবাইকে সাবধানতা অবলম্বন করার জন্য অনুরোধ জানিয়ে বিপত্তি দিয়েছে পরিবেশ বোন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয

রাসেল ভাইবা উপস্থিত কেউ উদ্যোগ জনক হল এটি মনে রাখা গুরুত্বপূর্ণ যে মানুষের সঙ্গে সাপের মুখোমুখি হওয়া সম্ভাবনা কম। তাই আমাদের মধ্যে আতঙ্ক ছড়ানো যাবে ুছিপ্ত

সূচিপত্র রাসেল ভাইপার সাপের দর্শন থেকে বাঁচার উপায়, এবং  যে ১০ টি কাজ  করণীয়

ভূমিকা :

রাসেল ভাইপার সাপ কামড়ালে কি হয়

রাসেল ভাইপা সাপ উত্তেজিত হলে কি করে

রাসেল ভাইপার সাপ চেনার উপায়

বাংলাদেশের বিষধর সাপ কোনটি

রাসেল ভাইয়ের সাপ বলা হয় কেন

রাসেল ভাইপার ভেনোম কি কাজে লাগে

রাসেল ভাইপার বাংলাদেশে পাওয়া যায় কি

রাসেল ভাইপার সাপ  কিভাবে বাচ্চা দেয়

রাসেল ভাইপার কত বড়

সাপে কামড়ালে কি করা উচিত

যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস পরামর্শ

রাসেল ভাইপার দংশন করলে   জরুরী ১০ টি কাজ করণীয় 

রাসেল ভাই পার কামড় দিলে শরীরে কি ক্ষতি হয়

রাসেল ভাইপার সাপ কিভাবে বংশবিস্তার করে

হঠাৎ কেন রাসেল ভাই পারে বিস্তৃতি

রাসেল ভাইপাত পাতায় ফসল কাটার পরামর্শ

রাসেল ভাইপার থেকে বাঁচার উপায়

রাসেল ভাইপার সাপ দংশন করলে ২ ঘণ্টার মধ্যে ভ্যাকসিন নেওয়া প্রক্রিয়া

রাসেল ভাইপার সাপের কামড় এড়াতে করণীয়

রাসেল ভাইপারের পাদুভাব কমাতে করণীয়

ভূমিকা :


সাপের নাম শুনলে ভয় পায় না এমন মানুষ সংখ্যক খুবই কম। সাপ হচ্ছে একটি গৃহ প্রাণী। ছোবল দিতে পারে এমন ভয়ে সাপ দেখা মাত্র মানুষ হয়। পৃথিবীতে চার হাজার ৭৩ প্রজাতির সাপ আছে। বাস্তবতা হচ্ছে এর মধ্যে মাত্র ২০ শতাংশ বিষধর। বাকি সবই নির্বিষ। আর বাংলাদেশের দুই প্রজাতির আজ প্রজাতিকেট কেউটে এবং ভাইপার প্রজাতির রাসেল ভাইপার কামড়ালে মানুষের মৃত্যু হয়।

 বিশ্বের স্বাস্থ্য সংস্থার প্রতিবেদন বাংলাদেশের প্রতিবছর পায় ৫ লাখ ৮০ মানুষ সাপের কামড়ে শিকার হন। এবং এদের মধ্যে ৬ হাজার মানুষ মারা যায়। অত্যন্ত বিষধর প্রজাতির রাসেল ভাইপার শাম বাংলাদেশ থেকে বহু আগে বিলুপ্ত হয়ে গেছে মনে মনে করা হলো, সাম্প্রতিক সময়ে এর অভাব বিচরণ ভাবিয়ে তুলেছে বিশেষজ্ঞদের। 

বাংলাদেশ বিভিন্ন জেলায় ভয়ংকর রাসেল সাপের উপাদ্য বেড়েছে ভাঁড়ে। রাসেল ভাইপার নামক বিষধর সাপে আক্রমণে আক্রান্তে দিন পার করছেন জনসাধারণ। দেশের চরাঞ্চল এবং নদীর তীব্র ভর্তির লোক্যালয়ের রাসেল ভাইপারের এই চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষের দৈনিক জীবন ও কিশির উপর নীতি বাচক প্রভাব ফেলেছে রাসেল ভাইপার আতঙ্ক। 


 বিশুদ্ধ হিসাবে রাসেল ভাই বিশ্ব পঞ্চম স্থানে থাকলেও হিংসতা আক্রমণের দিক থেকে প্রথম অবস্থান। আক্রমণের ক্ষেত্রে সাপটি এতটাই ক্ষিপ্ত যে ১ সেকেন্ডের ১৬ ভাগের ১ ভাগ সময় কামড়ে প্রতিক্রিয়া শেষ করে। 




রাসেল ভাইপার সাপ কামড়ালে কি হয়? 


প্রচন্ড ব্যথা এবং স্থানের দাগ থেকে ক্রমাগত রক্ত বের হওয়ার খবর পাওয়া গেছে। ৯২% রোগের মধ্যে স্থানীয় পোলা উপস্থিতি ছিল। ৩৫.০রোগে  ডেনোফ্যাথি হয়েছে। বমি বমি ভাব  এবং পেটে ব্যথা ৯১% এর ভক্ত রোগীদের মধ্যে দেখা গেছে ওয়া নির্দিষ্ট পদ্ধতিগত প্রভাব (সিলভা এট আল ২০১৬b)।



রাসেল ভাইপা সাপ উত্তেজিত হলে কি করে? 


উত্তেজিত হওয়ার পর রাসেল প্রচুর পরিমাণে বিশ ইঞ্জেকশন দেয় যায় এটিকে ভারতীয় আরো বেশি বিপদজনক করে তোলে। 


রাসেল ভাইপার সাপ চেনার উপায়? 


রাসেল ভাইপার (ডাবোয়া রাসেলি রাসেলি)পূর্ব ভারতের  (বামো)। সনাক্তকারীর বৈশিষ্ট্য গুলি হল :মাথা  ত্রিভুজা কার এবং থুতুর ডগায় v আকৃতির সাদা রেখার মিলন।দেড় পৃষ্ঠী অফিস ছুটি বাদামি এবং তিনটি উনদৈর্ঘ্য শাড়ি বৃত্তকার বা ডিম্বকৃতির গারো চিত্র রয়েছে। 


বাংলাদেশের বিষধর সাপ কোনটি :


একটি চন্দ্রবোড়া সাপ এক ছোবলে বেশ খানিকটা বেশ ঢালতে পারে। অন্য বয়স্ক সাপের ক্ষেত্রে বিষের পরিমাণ ১৩০ থেকে ২৫০ মিলিগ্রাম,১৫০ থেকে ২৫০ মিলিগ্রাম এবং মাপা হয়েছে। এটি বাংলাদেশের সব থেকে বিষধর  তোর সাপ। 


রাসেল ভাইয়ের সাপ বলা হয় কেন? 


এ প্রজাতির নামকরণ করা হয়েছে প্যাটিক  রাসেল। ১৭২৬ থেকে ১৮০৫ একজন স্কটিস হার্পিটোলজিস্ট  ভারতের অনেক সাপের বর্ণ করেছিলেন এবং বংশের নামটি হিন্দি শব্দ থেকে এসেছে যার অর্থ যে লুকিয়ে আছে বা লুকানো। 


রাসেল ভাইপার ভেনোম কি কাজে লাগে ? 


রাসেল ভাইয়ের ভেনম অনেক বছর আগের রক্ত জমাট বাঁধার জন্য পরিচিত ছিল। ছোটখাট বাঁধার জন্য এটি ব্যাপকভাবে ব্যবহৃত হতো। যখন রেজাল্টগুলি সেভ করার জন্য বেশি ব্যবহৃত হতো (যেমন স্টাইপভেন বরফ ওয়েলম হারমা ) । 

রাসেল ভাইপার বাংলাদেশে পাওয়া যায় কি? 


রাসেল ভাপা বাংলাদেশের ২০০২ সালে বিলুপ্ত ঘোষণা করা হলো প্রজাতিটি এখন ফিরে এসেছে। বিজ্ঞানীরা করেন যে সাপ-সাধারত ও শুষ্ক এলাকায় পাওয়া যায়।বিভিন্ন জলবায়ু পরিস্থিতির সাথে খাপ খায়িয়ে নিয়েছে এবং ২৫ টিরও বেশি  জেলায় ছড়িয়ে পড়েছে । 


রাসেল ভাইপার সাপ  কিভাবে বাচ্চা দেয় ? 


অন্যান্য সাপ যখন ডিম পারে এবং সেগুলি থেকে বের হয় রাসেলের ভাইপার হলো একটি ওভোভিভিবারাস  প্রজাতিজা যা অভ্যন্তরীণ ভাবে ডিম ফুটিয়ে বাচ্চাদের  জন্ম দেই। বাচ্চা সাপগুলি জন্মের সাথে সাথে ঝাঁকুনি দেয় এবং জন্মের পরপর বিষাক্ত হয়। 


রাসেল ভাইপার কত বড় ? 



একটি প্রাপ্ত বয়স্ক রাসেল ভাইপার। দৈর্ঘ্য ৫ ফুট (১.৫ মিটার)  এর বেশিও হতে পারে। এটির একটি চৌরাত ত্রিভুজ আঁকার মাথা ছোট, ওভারল্যাপিং আস বড় নাসারনন্দ,এবং ছোট চোখ রয়েছে উল্লম্ব ছাত্রদের সাথে।


সাপে কামড়ালে কি করা উচিত? 


সাপে কামড়ালে টনিক ব্যবহার করবেন  না বা বরফ লাগাবেন না  । কামড় কাটবেন না বা বিষ অপসারণের চেষ্টা করবেন না। ক্যাফিন বাই অ্যালকোহল পান করবেন না। ব্যথা উপকারী ঔষধ গ্রহণ করবেন না। যেমন এসপিরিন আইবুপোফেন (অ্যাডফিন মোটিন  আইভি অন্যান্য) বা নেপোক্সেন সোডিয়াম আলেভ। 


সাপের দর্শন শিকার হলে যুক্তরাষ্ট্রের ন্যাশনাল হেলথ সার্ভিস পরামর্শ অনুযায়ী যা করণীয়? 


যদি কোন ব্যক্তিকে সাপে কাটে তাহলে ওই ব্যক্তিকে শান্ত থাকুন এবং অতি দ্রুত চিকিৎসক ব্যবস্থা করুন। শরীরের যে স্থান সাপের কামড়েছে সেটি যতটা কম সম্ভব নড়াচাড়া করুন। ঘড়ি বা অলংকার খুলে ফেলুন। কামরের  বাদ দিলে করুন তবে খুলবেন না। 


রাসেল ভাইপার দংশন করলে   জরুরী ১০ টি কাজ করণীয় 


রাসেল ভাই পারে বিষ প্রতি সেধক বা এন্টিভেজম কাজের সরাসরি হাসপাতালে পাওয়া যায় জানিয়ে জনসাধারণকে আতঙ্কিত না হওয়ার অনুরোধ জানিয়েছে পরিবেশ বোন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। সেসঙ্গে রাসেল ভাইপার কামড়ালে যেসব কাজ করতে হয় বলা হয়েছে সেগুলো হল :
১/দংশিত অঙ্গ নাড়াচাড়া করা যাবে না। পায়ে দংশনে বসে যেতে হবে হাঁটা যাবে না। হাতে দংশনে হাত নাড়াচাড়া করা যাবে না। 
২/আক্রান্ত স্থান সাবান দিয়ে আলতোভাবে ধুতে হবে অথবা ভেজা কাপড় দে আলতোভাবে মুছতে হবে। 
৩/ ঘড়ি পাও অলংকার বা তাবিজ বাই ইত্যাদি থাকলে খুলে ফেলুন। 
৪/ দংশিতস্থানে কাটবেন না না কিংবা কোনরকম প্রলেপ লাগাবেন না বা অন্য কিছু প্রয়োগ করা উচিত নয়। 
৫/সাপে কাটলে বোঝার কাছে গিয়ে অথবা সময় নষ্ট করবেন না /
৬/ যত দ্রুত সম্ভব কাছে হাসপাতালে বা স্বাস্থ্য সেবা কেন্দ্রে যান। 
৭/ হাত বা পায়ে কামড়ালে চিত্র অনুযায়ী বাঁধন। 
৮/ আক্রান্ত ব্যক্তিকে মাথা উঁচু করে রাখবেন। 
৯/ আক্রান্ত স্থান নড়াচড়া করা যাবে না। 
১০/১০০ মিনিটের মধ্যে হাসপাতালে পৌঁছানোর সাপ মারতে পারলে সাপসহ নিয়ে আসবেন /

উল্লেখ্য এক সময় বিলুপ্তপ্রায় রাসেল ভাইয়ের সাপ-কোময় সারাদেশে ছড়িয়ে পড়েছে রাখা ছেড়ে সাপটি দেখে মিলেছে বরিশাল পটুয়াখালী চাঁদপুর এমনকি ঢাকা আশেপাশেও। 

বিশেষজ্ঞরা বলেছেন খাদ্যশৃঙ্খল নষ্ট হয় বেড়েছে সাপের পাদুর্ভাব। রাসেল বা বিষ হেমাটোটিকস। যার কারণে ছোবল দিলে আক্রান্ত স্থান পছন্দ পচন ধরে। ছোবলের ৫ মিনিটের মধ্যে ফুলের যায় ক্ষতস্থান। এ বিষ নষ্ট করে দিতে পারে ফুসফুস কিডনিসহ বিভিন্ন পতঙ্গ।


রাসেল ভাই পার কামড় দিলে শরীরে কি ক্ষতি হয়? 



বিশেষজ্ঞরা বলেছেন খাদ্যশৃঙ্খল নষ্ট হয় বেড়েছে সাপের পাদুর্ভাব। রাসেল বা বিষ হেমাটোটিকস। যার কারণে ছোবল দিলে আক্রান্ত স্থান পছন্দ পচন ধরে। ছোবলের ৫ মিনিটের মধ্যে ফুলের যায় ক্ষতস্থান। এ বিষ নষ্ট করে দিতে পারে ফুসফুস কিডনিসহ বিভিন্ন অঙ্গ পতঙ্গ। 



রাসেল ভাইপার সাপ কিভাবে বংশবিস্তার করে? 


বেশিরভাগ সাতদিন পারল রাসেল ভাইপার বাচ্চা দেয়। গর্ভধারণ শেষে স্ত্রী রাসেল প্রধানত ২০ থেকে ৪০টি বাচ্চা দেই। তবে আছে টি পর্যন্ত বাচ্চা দেওয়ার রেকর্ড আছে একদিকে উচ্চ প্রজনন ক্ষমতা, অন্যদিকে বেজি গুইসাপ সহ প্রকৃতি থেকে সাপের সকলে বিলীন হয়ে যাওয়া। অন্যদিকে ইঁদুর ব্যাঙ রাসেল ভাইপারের প্রিয় খাবার যা ফসলের ক্ষেতে থাকে।ফলে এসব জায়গায় সাপের পর্যাপ্ত খাবার উপস্থিতি থাকে বাড়ছে রাসেল ভাইপার। 



হঠাৎ কেন রাসেল ভাই পারে বিস্তৃতি? 


দেশের উত্তর পশ্চিমবঙ্গ অঞ্চলের ২০্যাচার অঞ্চল নদী অববাহিত বরণ করে রাখা উচিত নিচু ঘাস বা ফসলের জমিতে এই সাপটি বেশি দেখা যায়। তবে বিগত কয়েক বছরের সাথে দেশের নদী বিরহ বেশ কয়েকটি জেলা ছড়িয়ে পড়েছে। 

চোরা মিল বলেন, এ সাপটি কোন নির্দিষ্ট আবার স্তনের মধ্যে সীমাবদ্ধ থাকে না। এবং এটিও একটি বেশিরভাগ ক্ষেত্রে খোলা ঘাসযুক্ত বা যোগ ভার এলাকায় পাওয়া যায় তবে এটি বনের আবাদি এবং কৃষি জাত জনিত দেখা যেতে পারে। 

এটি ঘন বোন এগিয়ে চলে এবং সমভূমি উপকূলের নিম্নভূমি এবং পাহাড়ের সবচেয়ে বেশি দেখা যায়। এ প্রজাপতিটি পাই গ্রামাঞ্চলে বস্তির আশেপাশে পাওয়া যায় যেখানে ইঁদুরের বিস্তার বেশি অন্যান্য সাপের তুলনায় সাপের বংশবিস্তারের আরো বেশি উপজাতি ভেদে বাংলাদেশের রাসেল ভাইপার ছয় থেকে ৩৬টি বাচ্চা প্রসব করে। 

২ দশক আগেও রাসেল ভাইবার খুব একটা দেখা যেত না কিন্তু গত ১ দশকে এই সাপের সংখ্যা বা বিস্তার বেশি হয়েছে। 

রাসেল ভাই স্থল সাফল্য অনেক খেতে এটি বন্যার পানিতে বা অপচুরিপানা ভাসতে ভাসতে অধিকম করতে পারে। বিয়ে তুম রাজশাহী অঞ্চল থেকে সাপটি হয়তো এভাবে পদ্মা নদী অববাহী কাজ জেলায় জেলায়  ছড়িয়ে পড়েছে। 

এছাড়া সাম্প্রদায়িক বহু গুণগুলো দেশে পরিমাণ কমে গেছে ফলে অনেক সময় বসবাসের উপযুক্ত পরিবেশেও পর্যাপ্ত খাবার পেয়ে ফসলের ক্ষেতে আশেপাশে আবাস গড়েছে এই সাপ। বংশবিস্তার করেছে কৃষকেরা যেহেতু ফসলের ক্ষেত্রেই কাজ করে তাই তারাই বেশি রাসেল ভাই আক্রমণের শিকার হচ্ছেন। 

তাছাড়া বসত ভাই আশেপাশে ইঁদুর ও টিকটিকি বেশি থাকার খাবারের অনেক সময় লোকালয়ে চলে আসে এবং মানুষকে দেখে আতঙ্কগ্রস্থ হয়ে আক্রমণ করে বসে। 


রাসেল ভাইপাত পাতায় ফসল কাটার পরামর্শ? 


রাসেল ভাই পার অত্যন্ত বিপদজনক সাপ। তবে এ সামনে পড়লে আতঙ্কিত না হয়ে সাবধানতার সাথে যে স্থান থেকে সরে যাওয়াটাই উত্তম বলে মনে করেন। তবে কিছু সতর্কতা অবলম্বন করলে সাপকে কবর থেকে নিরাপদ থাকার সম্ভাব বলে মনে করেন তিনি। 

মাঠে কাজ করার সময় অবশ্যই কামড় ও জিন্সের প্যান্ট পরতে হবে যেন বাড়তি নিরাপত্তা পাওয়া যায়। কাজ শুরু রাগের ছোট বাঁশ বা লাঠি বা অন্য কিছু দিয়ে শব্দ করতে হবে যেন আশেপাশের রাসেল ভাইয়ের থাকলে তা দূরে সরে যায় জমিতে কাজের ফাঁকে ওয়েটিং করতে হবে। 

নিশ্চিত না হয়ে কোনোভাবে জোক যার পুরাতন ও নদীর তীর করে থাকায় ইট পাথরের হাত দেবেন না। 


রাসেল ভাইপার থেকে বাঁচার উপায়? 


বাংলাদেশের বিভিন্ন জেলার হঠাৎ করে ছড়িয়ে পড়েছে বিষধর সাপ।  রাসেল ভাইয়ের ধানক্ষেত থেকে শুরু করে বাড়ির আগে না যে কোন জায়গায় বিষধর সাপ।এতে করে একদিকে জনমনে আতঙ্ক সৃষ্টি হয়েছে অন্যদিকে কৃষক জমিতে কাজ করতে ভয় পাচ্ছে। 

বর্ষার মৌসুমের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলের আতঙ্কের নামে আসল গত কয়েক বছরের দেশে বিভিন্ন অঞ্চলের ছড়িয়ে পড়েছে এই সাপ। বিশেষ করে পদ্মা যমুনা নদী ও তার অববাহিকার বেশি দেখা মিলেছে এই বিশ্বধর সাপের এই অবস্থায় রাসেল ভাইপোর থেকে বাঁচার উপায় সবার জেনে রাখা জরুরী। 

শুধু রাসেল ভাইয়ের না যে কোন সাপে কামারের শিকার হলে বুঝার কাছে যাওয়া যাবে না বলে জোর পরামর্শ দিয়েছেন মানুষ বনবিভাগ কোন প্রার্থী সংরক্ষণ কর্মকর্তাদের জোহরা মিলা। 

ওঝার কাছে না গিয়ে দুটো সম্ভব না উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্সের জেলার সদর হাসপাতাল বা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে যেতে হবে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ নির্দিষ্ট এনটিভিএজ প্রয়োগ করতে হবে। 

এ ক্ষেত্রে সম্ভব হলে যে ৭ দর্শন করেছে তার চেয়ে চিহ্নিত করার জন্য সেই সাপের ছবি তুলেই তিনি কোন কর্মকর্তা চিকিৎসকে দেখানো পরামর্শ দেন। 


 রাসেল ভাইপার সাপ দংশন করলে ২ ঘণ্টার মধ্যে ভ্যাকসিন নেওয়া প্রক্রিয়া?


ভয়ংকর বিষাক্ত সাপ রাসেল ভাইয়ের পাড়। এই সাপে কামড় দেওয়া দুই ঘন্টা মধ্যে এনটিভি জম ভ্যাকসিন দিতে হবে। না হলে ওই সাপে কাটা রোগীর মৃত্যু নিশ্চিত বলে জানিয়েছেন চিকিৎসা করা।

এ বিষয়ে ভাঙ্গা স্বাস্থ্য ও পরিবার পরিকল্পনা কর্মকর্তার ডক্টর অরুণ পাল জানান রাসেল ভাইপার নামের সাপটি যদি মানসিক কামড় দেন তাহলে বেশিরভাগই মারা যায় এ সাপের বিষাক্ত এবং মানুষের শরীরে দ্রুত ছড়িয়ে পড়ে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ এতো জোর করে ফেলে রক্ত জমা বেধে যায় রাসেল ভাইপার কামড় দিলে তাকে ভ্যাকসিন দেওয়ার পরও রোগী মারা যাওয়া সম্ভাবনা বেশি এই ২ ঘণ্টার মধ্যে ভ্যাকসিন দিতে হবে ভ্যাকসিন দিতে না পারলে মৃত্যু ঘটবে বলে জানিয়েছেন চিকিৎসক। 

হাসপাতালে সাপে কাটা রোগীর ভ্যাকসিন আছে যদি কোন ব্যক্তি সাপেক্ষে কামড় দেয় তাহলে সঙ্গে সঙ্গে হাসপাতালে পাঠিয়ে দেওয়ার পরামর্শ দিয়েছেন এই ডক্টর। 


রাসেল ভাইপার সাপের কামড় এড়াতে করণীয়? 


১/ যেসব এলাকায় রাসেল ভাই পা দেখা গিয়েছে সেসব এলাকা চলাফেরা বাড়তি সতর্কতা অবলম্বন করুন। 

২/ লম্বা ঘাস ঝোল ঝাড় কৃষি এলাকা হাঁটার সময় সতর্ক থাকুন 

৩/ গর্তের মধ্যে হাত পা ঢুকাবেন না /

৪/ সংশ্লিষ্ট এলাকায় কাজ করার সময় বুধ বা লম্বা প্যান্ট পড়ুন। 

৫/ রাতে চলাচলের সময় অবশ্যই টর্চ লাইট ব্যবহার করুন। 

৬/বাড়ির চারপাশ পরিষ্কার আবর্জনা মুক্ত রাখুন। 

৭/ অতীত গাছ চালানি লাগে সরানোর সময় সাবধানতা অবলম্বন করুন। 

৮/সাপ দেখলে তার ধরা বা মারার চেষ্টা করবেন না। 

৯/ প্রয়োজনে জাতীয় হেল্পলাইন ৩৩৩ পরে কল করুন বা নিকটস্থ বন বিভাগ অফিসার কে অব্যাহত করুন। 


রাসেল ভাইপারের পাদুভাব কমাতে করণীয়? 


বিজি, গুইসাপ,বাগধাস, গন্ধগোকুল, বন বিড়াল, মেজ বিড়াল , তিলা নাগ ঈগল, সারস, মদন টাক এবং কিছু পদার্থের সাপ রাসেল ভাইপার খেয়ে এদের সংখ্যা নিয়ন্ত্রণে রাখে। এ সকল বন্যপ্রাণীকে মানুষের নিবিচরণ হত্যার কারণে প্রকৃতিতে রাসেল ভাই পার বেড়ে যাচ্ছে। time বন্য পানি দেখলে অকারনে বা হত্যাইদের স্থল ধ্বংস করা থেকে বিরত থাকুন। 

রাসেল ভাইপারি ইঁদুর খেয়ে যেমন ফসল রক্ষা করে তেমনি পরিবেশের ভারসাম্য রক্ষা ও বৈচিত্র রক্ষণে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে সাপের বিষ হতে অনেক জীবন তৈরি হয়। সাপ মারা দণ্ডনীয় অপরাধ হতে বিরত থাকুন। 

পরিবেশ বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রী সাহেব হোসেন চৌধুরীর নির্দেশনা বাংলাদেশ বন বিভাগ পরিস্থিতি মোকাবেলায় বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করেছে। স্থানীয়ভাবে সচেতনামূলক কর্মসূচি বাস্তবায়নের জন্য স্থানে বিভিন্ন প্রতিপক্ষ ও সচেতন রোজা না হলো পরিস্থিতি সমভাবে পর্যবেক্ষণ করা হচ্ছে এবং প্রয়োজন অনুযায়ী আপডেট প্রদান করা হবে। 

এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url