গর্ভাবস্থায় তলপেটে ব্যথা হওয়ার কারণ

 গর্ভ অবস্থায় ইউটেরাসের  হাড়গুলো প্রসারণ এর ফলে মূলত পেটে ব্যথা হয়ে থাকে। ভনো যত বৃদ্ধি পেতে থাকে তত ইউটেরাসের অভ্যন্তরীণ পর্যায়ের চাপ বৃদ্ধি হয়। 


 দ্বিতীয় কি মাসিকের সময় থেকে পেটে দুইপাশ ব্যথা হয়। 

ভূমিকা :

 গর্ভাবস্থায় পেটের বাম পাশে ব্যথা হওয়ার ঘটনা ঘটে থাকে। শিশু মায়ের পেটের গর্ভে বড় হওয়ার সাথে সাথে আরো বেশি জায়গা নেই, আশেপাশে কাঠামো এবং অঙ্গগুলি স্থান নিতে থাকে। এ ছাড়া উন্নত ভাবে শিশুর নড়াচড়া গর্ভ অবস্থায় প্রায় সই কারণ ঘটে। শিশু পেটের মধ্যে থাকা অবস্থায় লাথি মারে এবং এভাবে মায়ের অঙ্গগুলি সংকুচিত করে।

উপরন্ত মায়ের দেহটি শিশুকে আরও বেশি করে স্থান দিতে হয় যার কারণে লিগামেন্ট কাঠামো এবং পেন্সিগুলি প্রসারিত হয়। এছাড়া গর্ভাবস্থায় শরীরে বাম দিকে ব্যথা হওয়ার অন্যান্য কারণো হতে পারে তবে গর্ভবতী মহিলাদের ব্যথা যদি অব্যাহিত থাকে বা খুব তীব্র হয় তবে তাড়াতাড়ি একজন ডাক্তারের সাথে পরামর্শ নেয়া উচিত।
 

গর্ভাবস্থায় তলপেটে ব্যথা হওয়ার কারণ :

গর্ভাবস্থায় আনন্দ এবং প্রত্যাশায় ভরা একটি যাত্রা তবে এটি বিভিন্ন অংশ স্ত্রী এবং ব্যথার সাথেও হতে পারে। গর্ভবতী মহিলাদের মধ্যে এটি সাধারণ বিষয় হলো তলপেটে ব্যথা অনুভব করা। এ ঘটনাটি গর্ভবতী মায়েদের জন্য বিশেষ করে প্রথম গর্ভবতী মহিলাদের জন্য উদদেব গজনক হতে পারে।

যাই হোক বেশিরভাগ ক্ষেত্রে গর্ব অবস্থায় তলপেটে ব্যথা প্রক্রিয়াটি একটি স্বাভাবিক। আমরা এই অসব অস্থির পিছনের কারণগুলি এবং কখন একটি উদ্যোগের কারণ হতে পারে তা জানব, 

শরীরের স্বাভাবিক পরিবর্তনের ব্যথা :

গর্ভ অবস্থায় একজন মহিলার শরীর ঘনকের স্থাপন করার জন্য উল্লেখযোগ্য শরীল ভিত্তিক পরিবর্তনের মধ্যে দিয়ে যায়। শিশির জন্য জায়গা তৈরি করতে জরায়ু সাথে এটির আশেপাশে অঙ্গ এবং টিস্যুতে চাপ দেয়। 

তলপেট এর লিগামেন্ট পেশী এবং অন্যান্য কাঠামোর উপর এই চাপের ফলে অস্থিতে এবং মাঝে মাঝে ব্যথা হতে পারে। এই ধরনের অস্থি স্বাধীনতা প্রথম এবং দ্বিতীয় আশিকের সময় অনুভব করা হয়, যখন জরায়ু সবচেয়ে বেশি বৃদ্ধি পায়। 

মৈত্রীবন্ধনী ব্যথা :

গর্ভাবস্থায় তলপেটে ব্যথা অন্যতম সাধারণ কারণ হলো গোলাকার লিগামেন্ট ব্যথা। বৃত্ত কার মৃত্যু বন্ধনী গুলির জলবায়ুকে সাহায্য করে এবং জরায়ুর প্রসারিত হওয়ার সাথে সাথে প্রসারিত হয়। যখন লিগা মন গুলি দ্রুত প্রসারিত হয়। বিশেষ করে হঠাৎ নড়াচড়ার সময় যেমন দ্রুত উঠে দাঁড়ানো বা পিছানোর গড়াগড়ি দেওয়া তীব্বো ব্যাথার কারণ হতে পারে। এ ব্যথা শান্ত হয় কিন্তু বেশ বেস অস্থিকর হতে পারে। 

বলক্স টোন হিকস সংকোচন :

গর্ভাবস্থায় অগ্রগতির সাথে সাথে শরীরের সংকোচের মাধ্যম প্রশাসনের জন্য প্রস্তুতি শুরু করে যা বিকজ সংকোচন নামে পরিচিত। এই সংকোচন গুলি সাধারণত জরায়ুর হালকা অনিয়মিত আবে অনুসরণ হয়। যা পাই তলপেটে চাপা বেচন হিসাবে বর্ণনা করা হয় যদিও এই সংকোচন গুলি সাধারণত ব্যাথাহীন হয় তারা কখনো কখনো হালকা অস্থিতি কর হতে পারে। 

গ্যাস এবং কষ্টকাঠিন্য :

গর্ব অবস্থায় হরমোনের পরিবর্তন হজম প্রক্রিয়াকে ধীর করে দিতে পারে যার ফলে গ্যাস এবং কষ্টকাঠিন্য ঝুঁকি বেড়ে যায়। গ্যাস এবং মূল পদার্থের জমে তলপেটে ফোলা ভাব হতে পারে। অন্তের  মধ্যে দিয়ে গ্যাস চলাচলের কারণে গর্ভবতী মহিলা ক্যাম্পিং অনুভব করতে পারে।  

অস্থি বন্ধনী লিগামেন্ট স্টোন :

গর্ব অবস্থায় অগ্রগতি বা শিশুর বৃদ্ধির সাথে সাথে অতিরিক্ত ওজন তলপেটে লিগামেন্ট এবং পেশীগুলোতে চাপ সৃষ্টি করে।। এর সিস্টন  অঞ্চলে সাধারণ অস্থি এবং ব্যথা হতে পারে। 


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url