ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- ড্রাগন ফল আমাদের শরীরকে সুস্থ রাখতে কাজ করে। দাগন ফল একটি পুষ্টিকর ফল।
দাগন ফল আমাদের শরীর থেকে ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়, স্যারের ঝুঁকি কমায়, হজমের জন্য উপকারী, ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী।দাগন ফলের নিচে বিস্তারিত জানব।
পোস্ট সূচিপত্র : ড্রাগন ফলের উপকারিতা
- ড্রাগন ফলের পুষ্টি
- পুষ্টি মান উপাদান
- ফলের উপকারিতা
- ভিটামিন ও খনিজ
- কম ক্যালরি
- ড্রাগন ফলের গুরুত্ব
- ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায়
- ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায়
- হজমের জন্য উপকারী
- ড্রাগন ফল কিভাবে খাবে
- সতর্কতা :
ড্রাগন ফলের পুষ্টি :
ড্রাগন ফলে ক্যালারি থাকে অনেক কম। এতে থাকে পর্যাপ্ত ডায়েটরি ফাইবার। এক কাপ ড্রাগন ফলে থাকে ১৩৬ গ্যালারী,তিন গ্রাম প্রোটিন সাতগাম ফাইবার আয়রনের মাত্রা ৮ শতাংশ,ম্যাগনেসিয়ামের মাত্রা ১৮% ভিটামিন সি এর মাত্রা ৯ শতাংশ ভিটামিন ই এর মাত্রা ফ্যাট একেবারে থাকেনা।
পুষ্টি মান উপাদান :
ভিটামিন সি মিনারেল এবং উচ্চ ফাইবারযুক্ত। ফলে ফিভার খা প্রচুর ফসফরাস এস কর
বি ক্যালসিয়াম আয়রন আছে।
পতি ১০০ গ্রাম ভক্ষণযোগ্য ড্রাগন ফলে যে পাওয়া যায় তা দেওয়া হল :
১) পানি ৮০ থেকে নব্বই গ্রাম
২) শতকরা ৯থেকে ১০ গ্রাম
৩) প্রোটিন ০.১৫ থেকে ০.৫ গ্রাম
৪) আাঁশ ০.৩৩ থেকে ০.৯০ গ্রাম
৫) খাদ্য শক্তি ৩৫ থেকে ৫০ কিলো ক্যালরি
৬) চর্বি ০.১০ থেকে 0.6 গ্রাম
৭) ক্যালসিয়াম ৬ থেকে ১০ মিলিগ্রাম
৮) আইরন ০.৩ থেকে ০.৭ মিলিগ্রাম
৯) ফসফরাস ১৬ থেকে ৩৫ গ্রাম
১০) ক্যারোটিন ভিটামিন এ থারোমিন
১১) ভিটামিন বি ৩ থেকে জ০.২ থেকে ০.৪ মিলিগ্রাম
ফলের উপকারিতা
ফলে প্রচুর ভিটামিন সি আছে। ক্যালারি কম থাকায় এ ফল খেলে ওজন বাড়ার কোনো আশঙ্কা নাই। এতে প্রচুর ম্যাগনেসিয়াম ওমেগা ফ্যানটি এক্সিট টেন ও ফাইক্র ফ্যানের মত এন্টিঅক্সিডেন্ট আছে। আরো আছে ফাইবার ও আয়রন যা আমাদের শরীরের ওজন খুবই উপকারী
ভিটামিন ও খনিজ
ভিটামিন সি ভিটামিন বি১ থাওম্যান ভিটামিন বি ২ এভিন এবং আয়রন সহ বিভিন্ন ভিটামিন ও খনিজ গুলোর একটি ভালো উৎসব ড্রাগন ফল। এতে ভিটামিন বি ৩ নিওসিন ক্যালসিয়াম এবং ফসফরাসের মতো অল্প পরিমাণে অন্যান্য ভিটামিন এবং খনিজ রয়েছে।
কম ক্যালরি
দাগন ফলে তুলনামূলক ভাবে ক্যালরি কম থাকে। যার কমে ক্যালরি গ্রহণ করতে চায় তাদের জন্য এটি একটি উপযুক্ত হতে পারে।
হাইড্রেশন ড্রাগন ফলে থাকা উচ্চ পরিমাণে পানি হাইড্রেশনে সাহায্য করে।
পাক স্বাস্থ্য ডাউন ফলে থাকা ফাইবার খাবার হজম করতে সাহায্য করে।
ইমিউন সাপোর্ট: এ ফলে থাকা ভিটামিন সি ইমিউন বুটিং করে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। হার্ড সুস্থ এতে থাকা ফাইবার বা আঁশ এবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট দেহের ক্যালোর এর মাত্রা ঠিক রেখে হৃদরোগের ঝুঁকি কমাতে সাহায্য করে।
রক্তের শতকরা নিয়ন্ত্রণ আঁশ এবং তুলনামূলকভাবে কম চিনির উপর উপাদান রক্তে শতকরা মাত্রা স্থিতিশীল রাখতে সাহায্য করতে পারে।
ড্রাগন ফলের গুরুত্ব:
১) কঠিন সম্বন্ধে থাকার চোখে ভালো রাখে।
২) আসের পরিমাণ বেশি থাকে হজমে সহায়তা করে এছাড়া আর শরীরের চর্বি কমায়।
৩) এ ফলে বিদ্যমান প্রোটিন শরীরে যাবতীয় বিভাগীয় কাজে সহায়তা করে।
৪) এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত ও দাঁত মজবুত রাখে।
৫) ভিটামিন বি ৩ রক্তের গ্যাস্ট্রোল কমায় এবং ত্বক সমন্বয় রাখে।
৬) ভিটামিন সি শরীরের রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায় এবং ত্বক নাত ও চুল ভালো রাখতে সাহায্য
করে।
ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমায় :
ড্রাগন ফল ডায়াবেটিসের ঝুড়ি কমাতে কাজ করে। এতে থাকে পর্যাপ্ত ফাইবার যা রক্তে শতকরা মাত্র নিয়ন্ত্রণে কাজ করে। নিয়মিত ড্রাগন ফল খেলে ডায়াবেটিস থেকে দূরে থাকা যায়। তাই যারা এ ধরনের ঝুঁকিতে আছেন নিয়মিত দাগন ফল খেতে পারেন।
ক্যান্সারের ঝুঁকি কমায় :
নতুন ড্রাগন ফল খেলে তা ক্যান্সারের ঝুড়ি কমাতে কাজ করে। কারণে তে আছে ক্যান্সার বিরোধী উপাদান। বিশেষ করে কোলন ক্যান্সারের ঝুঁকি কমাতে কাজ করে ফল। ডাগন ফলে থাকে প্রচুর ভিটামিন সি তাই এই ফল খেলে রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ে দ্রুত এটিক আনসার ছাড়াও ডায়াবেটিস রোগের ঝুঁকি কমায়।
হজমের জন্য উপকারী :
যাওয়ার জন্য অত্যন্ত উপকারী হলে ডাগন ফল এটি আমাদের শরীরে উপকারী ব্যাকটেরিয়া বৃদ্ধিতে সাহায্য করে। যে কারণে হজম ক্ষমতা ভালো হয়। এডি ফাইবার সম্বন্ধ হওয়াতে পরিত্যক্ত ভালো রাখতে সাহায্য করে। তাই হজম শক্তি ভালো রাখতে চাইলে নিয়মিত ডাউনলোড খাওয়া দরকার।
ড্রাগন ফল কিভাবে খাবেন :
ড্রাগন ফল সরাসরি কেটে খাওয়া যেতে পারে আবার বিভিন্ন খাবারের সংঘ যোগ করে খেতে পারেন আবার জুস করেও খেতে পারেন এর কোনো ক্ষতিকার দিক নেই।
akk সতর্কতা :
যদিও ডাবল বেশির ভাগ লোকের জন্য নিরাপদ তথাপিও অনেকে হালকা হজমে অস্তিত্ব অনুভব করতে পারে আর যে কোন খাবার মতে পরিণত খাওয়া ভালো। এতে শরীর-স্বাস্থ্য ভালো থাকে। তাই আমাদের নিয়ম মত
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url